#বীজপুর: ঔষধ কিনতে বেড়িয়ে বীজপুর থানার পুলিশের ফাঁদে পড়লো, ৮৮৮ কোটি টাকা প্রতারণা মামলায় অভিযুক্ত চন্দন দে। ২০১৩ সাল থেকে পালিয়ে আত্মগোপন করে ছিলো চন্দন। নাম পাল্টিয়ে পলাশ দে ছদ্ম নামে রানাঘাট এলাকায় উকিলপাড়া এলাকায় বসবাস করছিলো সে।
২০১৭ সালে সেবি চন্দনের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপ এর মামলা করেছিলো হাইকোর্টে। এরপর গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয় আদালত। কিন্তু পুলিশ হন্যে হয়ে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে ও চন্দনের কোন হদিস পায় না।
এরপরে বীজপুর থানার পুলিশ বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালায়। এক বিল্ডার'কে চেক দিয়েছিলো চন্দন দে। সেই চেকের উপর ভিত্তি করে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। এরপর রানাঘাট উকিল এলাকায় যায় পুলিশ। সেখানে ওত পেতে থাকে বিজপুর থানার পুলিশ। ঔষধ কেনার জন্য যখন বাড়ির বাইরে বের হয় তখন তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। রবিবার তাকে ব্যারাকপুর আদালতে পাঠায় পুলিশ।
ধৃত চন্দন দে এলকেমিস্ট, আয়কোর, পিয়ারলেস, মেগামোউল্ড ইন্ডিয়া লিমিটেড চিট ফান্ডের কর্ধাণর ছিলেন। প্রায় ১০০০ এজেন্টর সাথে প্রতারণার অভিযোগ ছিলো চন্দনের বিরুদ্ধে।