হোম /খবর /দক্ষিণবঙ্গ /
কীভাবে সেজে উঠবে পেট্রাপোল স্থলবন্দর! দেখে নিন আগেভাগে

কীভাবে সেজে উঠবে পেট্রাপোল স্থলবন্দর! দেখে নিন আগেভাগে

নতুন রূপ পাবে পেট্রাপোল স্থলবন্দর

নতুন রূপ পাবে পেট্রাপোল স্থলবন্দর

petrapol: কীভাবে সেজে উঠবে মৈত্রী দ্বার সহ পেট্রাপোল স্থলবন্দর! দেখে নিন আগেভাগে

  • Share this:

উত্তর ২৪ পরগনা: ল্যান্ড পোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার তৎপরতায় ২০১৬ সালের পর থেকে স্থলপথে ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রভূত উন্নয়ন ঘটেছে। পাশাপাশি সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর কড়া নজরদারিতে সুরক্ষিত রয়েছেন সীমান্ত অঞ্চল তথা গোটা ভারতের মানুষ।

পেট্রাপোল সীমান্ত পরিদর্শনে এসে এভাবেই ল্যান্ড পোর্ট অথরিটি এবং বিএসএফ এর প্রশংসা করতে দেখা গিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কে।

এদিনের অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়া উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক, শান্তনু ঠাকুর, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, ল্যান্ড পোর্ট অথরিটির চেয়ারম্যান আদিত্য মিশ্র এবং বিএসএফের মহা নির্দেশক সুজয়লাল।

আরও পড়ুন- মোকা বুধবার রাতের পর থেকেই ভয়ঙ্কর! ১৩-১৪ মে দক্ষিণবঙ্গের ৩ জেলা ঝড়জলে ভাসবে?

এদিন যশোর রোডের ধারে পেট্রাপোল থানার নতুন ভবনের উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পাশাপাশি, পেট্রাপোলে স্থলপথে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে দ্বিতীয় কার্গো গেট তৈরির যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তারই শিলান্যাস করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

গেটটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘মৈত্রী দ্বার’। পেট্রাপোল স্থলবন্দর এলাকা নতুন যেভাবে সেজে উঠবে, তা মডেলের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়। সেই গ্যালারিও ঘুরে দেখেন অমিত শাহ। ল্যান্ড পোর্ট অথরিটি এবং বিএসএফের পক্ষ থেকে তাকে বিশেষ সম্মান জানানো হয়।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই পুরুলিয়ার ছৌ নাচ এবং অন্যান্য নৃত্য প্রদর্শিত হয়। পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বানিজ্যে কী ধরনের উন্নয়ন ঘটেছে, তার পাশাপাশি দেশের কোন কোন সীমান্তে নতুন করে পরিকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে, তা তথ্যচিত্রের মাধ্যমেও তুলে ধরা হয় এদিনের অনুষ্ঠানে।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে প্রতিদিন ৬০০ থেকে ৭০০ ট্রাক পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে যায়। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যাতায়াতের সুবিধার জন্য নতুন একটি কার্গো গেট তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে আগামী দিনে বাণিজ্যের সুবিধা হবে।

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, এই রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তের যে ৭২ টি জায়গায় এখনও কাঁটাতার দেওয়া সম্ভব হয়নি, সেইসব জায়গায় যাতে জমি অধিগ্রহণ করা সম্ভব হয়, তার জন্য যেন রাজ্য সরকার সহযোগিতা করে।

গুরুত্বপূর্ণ পেট্রাপোল সীমান্তে স্থানীয় সাধারণ মানুষের সঙ্গে সেভাবে কথা হল না স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। জানাতে পারলেন না অভাব অভিযোগের কথা। তা নিয়ে রীতিমতো আক্ষেপের সুর শোনা গেল এলাকাবাসীরা মুখে।

Rudra Narayan Roy

Published by:Suman Majumder
First published:

Tags: Bangladesh