#নদিয়া: নদিয়ার চাকদহের ৭ থেকে ৮টি গ্রাম আজ গঙ্গার ভাঙনে বিলুপ্ত। ভাঙন আতঙ্কের কান্না শুনেছে রাজ্য সরকার। সাধারণ মানুষের দাবি মেনে তৈরি হয়েছে নদী বাঁধ। কিছু অংশের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ । বাকি কাজও দ্রুত শেষ হবে। ভাঙন আর স্বপ্নগুলো ভাঙে না।
আরও পড়ুন: এগিয়ে বাংলা: বন্যা মোকাবিলায় প্রস্তুত ঘাটাল, রাজ্যের উদ্যোগে স্থায়ী নদীবাঁধ
বর্ষা মানেই যেন আতঙ্ক। জলস্তর বেড়ে গিলে খেতে আসে গঙ্গা। নদী গ্রাসে চলে যায় একের পর এক গ্রাম। নদী গিলে েনয় একের পর এক স্বপ্নগুলো। নদীভাঙন মানেই আতঙ্ক। ভাঙন মানেই কান্না। ভাঙনে সব ঘরছাড়া। সব লন্ডভন্ড।চাকদহে ভাঙন আতঙ্ক- ৭ থেকে ৮টি গ্রাম ভাঙনে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন
- পোড়াডাঙা, মুকুন্দনগর, উত্তর চাদুড়িয়া ও সান্যালচর-সহ কয়েকটি গ্রাম ভাঙনের কবলেসাধারণ মানুষের দাবি শুনেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেচ দফতরের উদ্যোগে তৈরি হয়েছে স্থায়ী নদী বাঁধ।
আরও পড়ুন: #EgiyeBangla: মালদহের আমকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছোনর উদ্যোগ রাজ্য সরকারের
ভাঙন রুখতে নদী বাঁধ- ২ হাজার মিটার নদী বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ- ১,২০০ মিটার বাঁধ তৈরি হয়ে গিয়েছে - ৮০০ মিটার বাঁধের কাজ দ্রুত শুরু হবে
আরও পড়ুন: এগিয়ে বাংলা: জয়নগর-নবান্ন বাস পরিষেবা
নদী বাঁধে যেন গাঁথা হয় স্বপ্নগুলো। শান্তির ঘুম ঘুমোন বাসিন্দারা। চাকদহের সঙ্গেই কল্যাণী বিধানসভা এলাকার বেশ কিছু এলাকায় নদী ভাঙনের সমস্যা আছে। বিশেষ করে সরাটি অঞ্চলে। সেখানেও সেচদফতর থেকে নদী বাঁধের জন্য মাপজোখ করা হয়েছে। ভাঙনের স্মৃতি আর মনে করতে চান না মানুষ।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Egiye Bangla, Mamata Banerjee, River erosion