পূর্ব বর্ধমান: মায়া সভ্যতা নামটা শুনলেই কেমন যেন মনে পড়ে পুরোনো ইতিহাসের কথা। প্রধানত মধ্য আমেরিকার মায়া সভ্যতা সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান এখনও সীমিত। মেক্সিকো সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থিত ছিল এই মায়া সভ্যতার শহর । এই সভ্যতা মূলত ছিল একটি নগর রাষ্ট্র। মায়া সভ্যতা নিয়ে ইতিহাসে উল্লেখিত মায়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্গত হচ্ছেন সেইসব মানুষ যারা প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্কৃতির এবং আধুনিক জনগণ, যারা মেক্সিকোর দক্ষিণে এবং উত্তর-মধ্য আমেরিকাতে বসবাস করতেন এবং তারাই মায়াভাষী পরিবারের মানুষ বলে পরিচিত। স্প্যানিসদের আগমনের পূর্ব পর্যন্ত এই সভ্যতার আধিপত্য ছিল। এটি ছিল বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ঘন জনবসতি এবং সংস্কৃতিভাবে গতিশীল একটি সমাজ । আর সেই মায়া সভ্যতাকে নিজের হাতের কাজের মধ্য দিয়ে তুলে ধরলেন অধ্যাপক রঙ্গজীব রায়। তিনি বর্ধমানের মাঝ দামোদর নদের বালি কেটে , মাটির হাড়ি , ঘট, দিয়ে তৈরি করলেন মায়া সভ্যতার কিছু কিছু মন্দির । অধ্যাপক রঙ্গজীব রায়ের তৈরি মায়া সভ্যতার এই নির্দশন দেখতে রীতি মত মাঝ দামোদরে ভিড় জমিয়েছেন ইতিহাস প্রেমিরা। রঙ্গজীব রায় বলেন, আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে মধ্য আমেরিকার মেক্সিকো শহরে যে সমস্ত ঘর বাড়ি গুলো ছিল সেগুলো ছিল চুড়াকৃতি। এই সভ্যতাকে মায়া সভ্যতা বলা হয় । বর্তমান সময়ের ছেলে মেয়েরা বইয়ের পাতায় পড়ছে, হরপ্পা সভ্যতা, মায়া সভ্যতা । সেই সময়ের মায়া সভ্যতা কী রকম ছিল তারই কিছু চিত্র তুলে ধরা হল বলে তিনি জানান।
Malobika Biswasনিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Purba bardhaman