নয়াদিল্লি: এলিয়েনদের নিয়ে বিশ্বে উৎসাহের শেষ নেই। এলিয়েন ঠিক কী রকম দেখতে তা নিয়ে হাজারও বিতর্ক রয়েছে পৃথিবীতে। বিভিন্ন চলচিত্রে এলিয়েনদের একটি ছোট, রং-বেরঙের প্রাণী হিসাবে দেখানো হয়। আবার মানুষদের মতো দেখতে এলিয়েনদেরও দেখা মিলেছে বহু চলচিত্রে। তবে আদপে এলিয়েন কেমন দেখতে হতে পারে? আদেও কী রং-বেরঙের এই ছোট্ট প্রাণীর মতো দেখতে ভীনগ্রহীরা? সে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন অ্যাশলে কিং নামের এক বিজ্ঞানী।
অ্যাশলে জানিয়েছেন- এলিয়েনরা চলচিত্রে দেখানো প্রাণী তো দূরের কথা বরং একেবারে ক্ষুদ্র ব্যাকটেরিয়ার মতো দেখতে। পৃথিবী ছাড়া সৌরজগতের অন্য অংশে প্রাণ খুঁজে পেলে তবে তা একেবারে ব্যাকটেরিয়ার মতো দেখতে হবে বলেই জানিয়েছেন এই বিজ্ঞানী। আকারে অতি ক্ষুদ্র হওয়ায় এই সব প্রাণী কখনই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে না।
আরও পড়ুন: ট্রাফিকে এবার মাথা বাঁচাবে এসি হেলমেট! নতুন নিয়ম আনছে রাজ্য সরকার
অ্যাশলে আরও জানিয়েছেন যে তিনি এমন অনেক প্রমাণ পেয়েছেন , যা প্রমাণ করে যে এলিয়েন সত্যিই আছে। অ্যাশলে ২০২১ সালে আকাশ থেকে পড়া Wycombe উল্কাপিণ্ডের উপর গবেষণা করেছিলেন।
আরও পড়ুন: খোঁজ মিলল আরও এক চাঁদের, সেটাই হবে পৃথিবীর ধ্বংসের কারণ? জানলে ভয়ে কাঁপবেন
অনেক প্রচেষ্টার পর তিনি লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম থেকে এটি সংগ্রহ করার অনুমতি পান। উল্কাপিণ্ডটিকে গবেষণা করার পর অ্যাশলে জানতে পারেন যে এই পাথরগুলি খুব বিরল। এই কার্বোনেশিয়াস পাথরের কারণেই পৃথিবীতে প্রাণের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া জানলে অবাক হবেন যে ওয়াইকম্বে উল্কাপিন্ডে জলেরও হদিশ পাওয়া যায়। এই গবেষেণার মাধ্যমেই এলিয়েন যে ব্যাকটেরিয়ার মতো হতে পারে সে সম্পর্কে ধারণা পান অ্যাশলে।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।