হোম /খবর /পাঁচমিশালি /
আর বেশি দেরি নেই, ২০২৩ সালেই দেশের চাকরির বাজার দখল করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা?

Viral: আর বেশি দেরি নেই, ২০২৩ সালেই দেশের চাকরির বাজার দখল করতে চলেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা? জানলে অবাক হবেন

বেশি দেরি নেই, ২০২৩ সালেই দেশের এই চাকরির বাজার দখল করতে চলেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা?

বেশি দেরি নেই, ২০২৩ সালেই দেশের এই চাকরির বাজার দখল করতে চলেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা?

২০২৩ সালের মধ্যেই দেশের চাকরির বাজারের একটা অংশ চলে যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দখলে, দিন দিন সেই ক্ষেত্র আরও উন্নত হতে থাকবে।

  • Share this:

নয়াদিল্লি: শুরু হয়েছিল করোনার সময় থেকে। তখন থেকেই তালা পড়েছিল দেশের নানা কারখানায়, অফিসে। এখনও তার অনেকগুলোই খোলেনি। বেশ কিছু বড় সংস্থা, যারা নিয়ম করে প্রতি বছর দেশের একটা বড় সংখ্যক জনতাকে চাকরি দিয়ে থাকে, তারাও সীমিত রেখেছে নিয়োগের হার। একমাত্র সরকারি ক্ষেত্রগুলোতেই নিয়ম করে চলছে নিয়োগ। কর্মসংস্থান সংক্রান্ত এই ডামাডোলের মধ্যেই এবার মানুষের বিপদ বাড়িয়েছে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, সংক্ষেপে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।

অনেকে ইতিমধ্যেই ভবিষ্যদ্বাণী করে ফেলেছেন যে আগামী সময় হতে চলেছে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তারই। তা, চারদিকে যা পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে, তাতে করে ইচ্ছে না হলেও কথাটা বিশ্বাস করে নিতে মন চায়। কোথায় নেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার! চ্যাটজিপিটি বনাম গুগল বার্ডের লড়াই তো চোখের সামনেই দেখছে দুনিয়া।

আরও পড়ুন: বাদামি রঙের শরীর জুড়ে চাকাচাকা দাগ… Selfie তুলতে তুলতেই…! শিউরে ওঠা কাণ্ড ঝড়ের গতিতে ভাইরাল

যে চাকরির জন্য দরকার ছিল জুতসই একটা সিভি, বলা হচ্ছে, তাও এবার ক্লায়েন্টের নজর কেড়ে নেওয়ার মতো করে সাজিয়ে এবং গুছিয়ে দেবে চ্যাটজিপিটি। এসবের মধ্যে যে বিষয়টা অনেকেরই নজর এড়িয়ে গিয়েছে এবং কর্মদাতা সংস্থাগুলোর নজর কেড়েছে তা হল মানবসম্পদের ব্যবহার কমিয়ে আনার প্রচেষ্টা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়েই কীভাবে কাজ অন্তত অর্ধেকটা তুলে ফেলা যায়, সেই পরিকল্পনা চলছে।

আরও পড়ুন: ঘড়ির কাঁটা ডান দিকে ঘোরে কেন, ৯৯ শতাংশ মানুষ উত্তর দিতে পারেননি

এর জন্য সুদূর ভবিষ্যৎ পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হবে না, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এও জানাচ্ছেন যে এই ২০২৩ সালের মধ্যেই দেশের চাকরির বাজারের একটা অংশ চলে যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দখলে, দিন দিন সেই ক্ষেত্র আরও উন্নত হতে থাকবে। ডব্লিউইএফ-এর রিপোর্ট বলছে যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিং সংক্রান্ত কাজের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে অন্তত ৩৯ শতাংশ, আগামী ৫ বছরের মধ্যেই তার চূড়ান্ত রূপ দেখা যাবে। সাসটেনিবিলিটি স্পেশালিস্ট হিসেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চাহিদা বাড়বে ৩৩ শতাংশ। একই রকম ভাবে বিজনেস ইন্টেলিজেন্স অ্যানালিস্টের কাজের পরিসর বেড়ে যাবে ৩২ শতাংশ।

মানুষের ভবিতব্য তাহলে কী? বলা মুশকিল, এখনই মানব সঙ্গী/সঙ্গিনীর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে সবাই ঝুঁকছেন চ্যাটবটের দিকে, নিজের মনের মতো করে বানিয়ে নিচ্ছেন এআই প্রেমিক/প্রেমিকা, যা ঠকায় না, ভুল করে না। পেশাদার ক্ষেত্রও এবার যদি তা-ই চায়, কী বা করার আছে!

Published by:Anulekha Kar
First published:

Tags: Offbeat, Viral