SHALINI DATTA
#রাজাভাতখাওয়া: বন দফতরের যত্নে বড় হওয়া দু'টি সাদা-পিঠ শকুন বা হোয়াইট ব্যাকট ভালচারকে এই প্রথম রাজাভাতখাওয়া শকুন প্রজনন কেন্দ্র থেকে বাইরে সাধারণ পরিবেশে ছাড়া হল। ওই দুই শকুনের গতি-প্রকৃতি এবং কুশল-মঙ্গল জানার জন্য তাদের গায়ে সেঁটে দেওয়া হল স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার। বন দফতর সূত্রে খবর, ওই দু'টি সাদা-পিঠ শকুনের সঙ্গে ছ'টি হিমালয়ান গ্রিফন প্রজাতির শকুনও বাইরে ছাড়া হয়েছে। তবে গ্রিফন প্রথম নয়, এর আগেও ছাড়া হয়েছে বাইরে। ওই সময়ে সেখানে উপস্থিত ছিলেন রবিকান্ত সিনহা, ভি.কে যাদব-সহ রাজ্য বন দফতরের উচ্চপদস্থ কর্তারা।
রাজ্য বন দফতরের এক কর্তা বলেন, "প্রাথমিক সাফল্যের পরে আমরা এই প্রজনন কেন্দ্রকে আয়তনে আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ২০২১ সাল থেকে আমরা এখানে আর একটি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি রাজ-শকুনেরও প্রজনন শুরু করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।" এ ছাড়াও, ওই কর্তা জানান, রাজ্যে ফের শকুনের সংখ্যা বাড়ল কি না, বাড়লেও কতটা বাড়ল, তা বুঝতে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে শকুনসুমারি শুরু করা হবে। এ বার রাজ-শকুন বা রেড হেডেড ভালচারের প্রজনন শুরু করা হবে আলিপুরদুয়ারের রাজাভাতখাওয়া প্রজনন কেন্দ্রে।