মঙ্গলবার দার্জিলিংয়ের শিল্প সম্মেলনে তিনি বলেন,
কিন্তু হিংসাত্মক পরিস্থিতির যাতে সৃষ্টি না হয়, সেদিকে নজর রাখার দায়িত্ব কিন্তু পাহাড়বাসীরই ৷ সেকথাও তিনি এদিন পাহাড়বাসীকে স্মরণ করিয়ে দিলেন ৷
এদিন মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন,
তবে, পাহাড়ে এখন শিল্প করতে চায় জাপানও ৷ এমনটাই দাবি মুখ্যমন্ত্রীর ৷ পাশাপাশি পাহাড়ের উন্নয়নে একগুচ্ছ পরিকল্পনার কথাও বলেন তিনি ৷
অপরদিকে, তিনি এও বলেন, দার্জিলিং, কালিম্পং, কার্শিয়াং, মিরিকে তথ্যপ্রযুক্তি পার্ক তৈরির প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে ৷ পাহাড়ের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করল রাজ্য সরকারও ৷ পাশাপাশি এই সম্মেলনেই খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও এডুকেশন হাবের জন্য ২০২০-২১ সালের মধ্যে নির্দিষ্ট বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছে বিভিন্ন শিল্প গোষ্ঠীর তরফ থেকেও ৷
এছাড়া পাহাড়ে শান্তি ফিরিয়ে আনতে এদিন কেন্দ্রকেও নিশানা করলেন মু্খ্যমন্ত্রী৷ তিনি বলেন,
শিল্প সম্মেলন নিয়ে জিটিএ প্রশাসকদের মধ্যেও উৎসাহ ৷ মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরেই পাহাড়ে লগ্নি আসার প্রবল সম্ভাবনা দেখছে জিটিএ প্রশাসকেরা ৷ তাদের মতে, প্রাকৃতিক কারণে পাহাড়ে কোনও ভারী শিল্প হবে না ৷ কিন্তু প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে যদি ফুল ও ফলের চাষ ও রফতানি, পর্যটন, তথ্য প্রযুক্তির মত শিল্প গড়ে তোলা যায় তাহলে বেকারত্ব অনেকাংশে কমবে ৷ এদিন মুখ্যমন্ত্রীও জিটিএ প্রশাসকদের সুরে তাল মিলিয়ে বলেন, ‘পাহাড়ে ফুড প্রসেসিং, অর্কিড সেক্টরে সম্ভাবনা প্রবল ৷ দার্জিলিঙে শিল্পে প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে ৷ অর্কিড-ওষধি ক্ষেত্রে বিনিয়োগ হতে পারে ৷’