#নয়াদিল্লি: বাংলায় অরাজকতা চলছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তলানিতে ঠেকেছে, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার কনভয়ে হামলার বিস্তারিত পূর্ণাঙ্গ তদন্ত রিপোর্ট তলব করে এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ১২ ঘণ্টার মধ্যে দু'টি রিপোর্ট পেশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্য প্রশাসনকে।
দু' দিনের সফরে রাজ্যে এসেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাতেই তাঁর দিল্লি উড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু এ দিন দুপুরে দক্ষিণ ২৪ পরগণার ডায়মন্ড হারবারে যাওয়ার সময় তাঁর কনভয়ে হামলার অভিযোগ ওঠে। তা নিয়ে সরব হন দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কেন্দ্রে এমন ঘটনা ঘটায় সরাসরি আঙুল উঠেছে দলের কর্মী এবং সমর্থকদের বিরুদ্ধে।
आज बंगाल में भाजपा के राष्ट्रीय अध्यक्ष श्री @JPNadda जी के ऊपर हुआ हमला बहुत ही निंदनीय है, उसकी जितनी भी निंदा की जाये वो कम है।
केंद्र सरकार इस हमले को पूरी गंभीरता से ले रही है। बंगाल सरकार को इस प्रायोजित हिंसा के लिए प्रदेश की शांतिप्रिय जनता को जवाब देना होगा। — Amit Shah (@AmitShah) December 10, 2020
এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঘটনার পরেই ট্যুইটার হ্যান্ডলে লেখেন, "দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি জে পি নাড্ডাকে আক্রমণ করা হয়েছে। এই আক্রমণ অত্যন্ত নিন্দনীয়। কেন্দ্রীয় সরকার এই ঘটনা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। ইচ্ছাকৃতভাবে এই হামলা করা হল কেন, তার জবাবদিহি করতে হবে তৃণমূলকে।" আরও একটি ট্যুইটে অমিত শাহ লেখেন, "তৃণমূলের আমলে রাজ্যে স্বৈরাচারী শাসন চলছে। গণতন্ত্র নেই। বাংলা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়েছে। তৃণমূল হিংসাকে মদত দিচ্ছে। ফলে তা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে।"
तृणमूल शासन में बंगाल अत्याचार, अराजकता और अंधकार के युग में जा चुका है।
टीएमसी के राज में पश्चिम बंगाल के अंदर जिस तरह से राजनीतिक हिंसा को संस्थागत कर चरम सीमा पर पहुँचाया गया है, वो लोकतांत्रिक मूल्यों में विश्वास रखने वाले सभी लोगों के लिए दु:खद भी है और चिंताजनक भी। — Amit Shah (@AmitShah) December 10, 2020
তবে এ দিনের আক্রমণে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির আঘাত লাগেনি। PTI সূত্রে জানা গিয়েছে, বুলেট প্রুফ গাড়িতে থাকার জন্য জে পি নাড্ডা একেবারে অক্ষত রয়েছেন। তবে কৈলাস বিজয়বর্গীয় এবং মুকুল রায়ের আঘাত লেগেছে। যদিও এই গোটা ঘটনাটাই সাজানো নাটক বলে জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, রাজ্যের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য এই নাটক মঞ্চস্থ করেছে গেরুয়া শিবির।