হোম /খবর /লাইফস্টাইল /
শীতে সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুরা, কোন ধরনের খাবার চট করে দেবেন না?

শীতে সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুরা, কোন ধরনের খাবার চট করে দেবেন না?

এই ২,২৬৬ জন করোনা-আক্রান্তের মধ্যে আবার ৬.৭৫ শতাংশ অর্থাৎ মাত্র ১৫৩ জনের অ্যাজমা (Asthma) ছিল। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখলে বোঝা যায় যাঁদের আগে থেকে অ্যাজমা রয়েছে, তাঁদের শরীরে করোনাভাইরাস (Coronavirus) সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা ও প্রবণতা অনেকটাই কম।

এই ২,২৬৬ জন করোনা-আক্রান্তের মধ্যে আবার ৬.৭৫ শতাংশ অর্থাৎ মাত্র ১৫৩ জনের অ্যাজমা (Asthma) ছিল। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখলে বোঝা যায় যাঁদের আগে থেকে অ্যাজমা রয়েছে, তাঁদের শরীরে করোনাভাইরাস (Coronavirus) সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা ও প্রবণতা অনেকটাই কম।

যে সব খাবারের প্রতি শিশুদের আকর্ষণ বেশি থাকে, তা কিন্তু আসন্ন শীতে ওদের স্বাস্থ্যটিকে দুর্বল করে দিতে পারে।

  • Last Updated :
  • Share this:

বাড়িতে বাচ্চা থাকলে তার স্বাস্থ্যের দিকে একটু বেশি নজর দিতেই হয়। সে তো নানা কিছু খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে বায়না ধরবেই! যতই পুষ্টিকর হোক না কেন, তেমন সুস্বাদু মনে না হলে খাবার মুখেও দিতে চাইবে না!

কিন্তু সন্তানের চোখের জল দেখে দুর্বল হয়ে পড়লে চলবে না! যে সব খাবারের প্রতি শিশুদের আকর্ষণ বেশি থাকে, তা কিন্তু আসন্ন শীতে ওদের স্বাস্থ্যটিকে দুর্বল করে দিতে পারে। গলাব্যথা, জ্বরজারি, নিউমোনিয়া, পেটে ব্যথা, কানে ব্যথা, একজিমা আর অ্যাজমার মতো নানা সমস্যাতেই গোটা শীতকাল তখন ভুগবে শিশুটি।তাই দেখে নেওয়া যাক কোন খাবার না দেওয়াই ভালো হবে!১. ফ্রোজেন মাংসঅনেক শিশুই সবজি খেতে পছন্দ করে না। তাদের টান থাকে মাংসের উপরে। এ ক্ষেত্রে বাজারে যে সব ফ্রোজেন মাংস পাওয়া যায়, মানে প্যাকেটজাত, তা কখনই কেনা উচিত নয়। কেন না তা শরীরে মিউকাস উৎপাদন বাড়িয়ে থ্রোট ইনফেকশনের সম্ভাবনা ডেকে আনে। তাই মাছ বা টাটকা মাংস মাঝে মাঝে দেওয়াটাই ঠিক হবে!

২. চিজ আর ক্রিমএই দুই দুগ্ধজাত ঠিকই, কিন্তু কোনও একটা মাত্রায় গিয়ে অপুষ্টিকরও বটে। কেন না তা শরীরে লালা এবং মিউকাসের ঘনত্ব বাড়িয়ে দিয়ে শিশুদের খাবার গলাঃধকরণের প্রক্রিয়াটিকে দুরূহ করে তোলে। তাই এই দুইয়ের মাত্রা শিশুর শীতকালীন ডায়েটে কম রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে!৩. মেয়োনিজএর ঠিক পরেই অমোঘ ভাবে আসে মেয়োনিজের কথা। এতে থাকে হিস্টামিন। এই হিস্টামিনসমৃদ্ধ খাবার বেশি পরিমাণে খেলেও শরীরে মিউকাসের পরিমাণ বাড়ে এবং থ্রোট ইনফেকশনের সম্ভাবনা দেখা দেয়। পারলে এটি একেবারেই এড়িয়ে চলা উচিৎ!৪. বাইরের ভাজাভুজিযত ভালো দোকান থেকেই কেনা হোক না কেন, বাইরের আমিষ ভাজাভুজির ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিডও শরীরে লালা আর মিউকাসের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ইচ্ছে হলে বাড়িতে সাদা তেলে ভাজা কিছু মাঝে মধ্যে খাওয়ানো যায় শিশুকে!৫. লজেন্সএকটু-আধটু চকোলেটে দোষ নেই! কিন্তু লজেন্স কখনই নয়! অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি শরীরের শ্বেতরক্তকণিকা কমিয়ে ইমিউনিটি সিস্টেমকে দুর্বল করে দেয়! পাশাপাশি কোল্ড ড্রিঙ্কস আর হাই রিফাইনড ব্রেকফাস্ট সিরিয়ালও না দেওয়াই উচিৎ হবে!

Published by:Piya Banerjee
First published:

Tags: Kids, Kids Health, Winter