#কলকাতা: হাতে রয়েছে মাত্র ২৪ ঘন্টা। তারপরেই শুরু বাংলার বিধানসভার নির্বাচনের প্রথম দফার যুদ্ধ শুরু। শেষবেলায় ঝড় তুলতে রাজ্যে আসছেন বিজেপির হেভিওয়েট নেতামন্ত্রীরা। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ আজ বৃহস্পতিবার ৩টি সভা করবেন সব মিলিয়ে। বাংলায় পা রাখার কথা নিজেই ট্যুইট করে জানিয়েছেন আদিত্যনাথ।
আদিত্যনাথ ট্যুইটারে লিখেছেন, "বিপ্লবের ধারক-বাহক বাংলা। আজ পরিবারতন্ত্র, স্বৈরাচার এবং দুর্নীতি থেকে মুক্তি চাইছে। বিজেপি এই অনুভবের সঙ্গে আছে। এই আবেগই আজ আমায় আরও একবার বাংলার ভাই-বোনেদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। আজ বেশ কয়েকটি জনসভা থেকে আমি তাদের সঙ্গে কথা বলব।"
क्रांति का वाहक बंगाल, भ्रष्टाचार, परिवारवाद और तानाशाही से मुक्ति चाहता है और @BJP4India इस भावना के साथ है।
यही भाव मुझे आज फिर अपने पश्चिम बंगाल के भाइयों-बहनों के मध्य ले आया है। आज कई जनसभाओं के माध्यम से आप सबके बीच अपनी बात रखूंगा। जय श्री राम — Yogi Adityanath (@myogiadityanath) March 25, 2021
আদিত্যনাথ এর প্রথম সভাটি সাগরে। সেখান থেকে তিনি পৌঁছে যাবেন চন্দ্রকোনা। তবে ক্লাইম্যাক্স রয়েছে শেষ সভাটিতে। কেননা তার ডেস্টিনেশন নন্দীগ্রামের তেখালি বাজার ময়দান। দিন পাঁচেক পর এখানেই লড়াই শুভেন্দু বনাম মমতার। বাংলা ভোটের এপিসেন্টারে দাঁড়িয়ে যোগী আদিত্যনাথ কী বার্তা দেন সেদিকে নজর থাকবে সব পক্ষের।
রাজনৈতিক মহলের পর্যবেক্ষণ আদিত্যনাথকে নন্দীগ্রামের নিয়ে যাওয়ার সবথেকে বড় কারণ হিন্দু ভোটকে এক জায়গায় করা। শুভেন্দু নিজের মুখেই বারংবার দাবি করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নাকি নন্দীগ্রামের প্রার্থী হয়েছেন সংখ্যালঘু ভোটে ভরসা করেন বলে। রাজ্য জুড়ে এর পাল্টা বিজেপি চাইবে সংখ্যাগুরুর ভোটকে একজোট করতে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। দেখার এই সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পদ্ম ফোটাতে পারে কিনা।