#কলকাতা: হাইকোর্টে সোমবার জমা পড়ল নারদকাণ্ডে প্রাথমিক রিপোর্ট ৷ রিপোর্ট অনুযায়ী, নারদকাণ্ডে জড়িত ১৩ জনের বিরুদ্ধে দিল্লিতে এফআইআর দায়ের করল সিবিআই ৷
২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটের আগে প্রকাশ্যে আসে নারদ স্টিং ফুটেজ। ১২ তৃণমূল নেতা এবং এক আইপিএস-এর বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। বিজেপির সদর দফতরে দেখানো ফুটেজ নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। সিবিআই তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়। আজ নারদ মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল আদালত।
এক ঝলকে নারদ মামলার গতি-প্রকৃতি।
নারদ টাইমলাইন
২০১৬, ১৪ মার্চ
স্থান--- বিজেপির রাজ্য দফতর
প্রথম প্রকাশ্যে আসে নারদার ফুটেজ
২০১৬, ১৫ মার্চ
সিবিআই তদন্ত চেয়ে হাই কোর্টে জনস্বার্থ মামলা
২০১৬, ১৮ মার্চ
মামলার শুনানি শুরু
২০১৬, ২৯ এপ্রিল
নারদ ফুটেজের সত্যতা প্রমাণে হারদরাবাদে সিএফএসএল-এ পাঠানোর নির্দেশ আদালতের
২০১৬,১৭ জুন
নারদ স্টিং অপারেশনে তদন্তের নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর
২০১৬, ১৯ জুন
ম্যাথু স্যামুয়েলের বিরুদ্ধে নিউ মার্কেট থানায় এফআইআর দায়ের মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রীর
২০১৬, ২৩ জুন
ম্যাথুকে সমন কলকাতা পুলিশের
২০১৬, ২৫ জুলাই
গ্রেফতারির আশঙ্কায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ ম্যাথু
২০১৬, ৫ আগস্ট
ম্যাথুর বিরুদ্ধে কলকাতা পুলিশের যাবতীয় পদক্ষেপে স্থগিতদেশ
২০১৭, ১২ জানুয়ারি
মামলার শুনানিতে হাই কোর্ট অভিযুক্তদের আইনজীবীদের কাছে জানতে চায়, রাজ্য পুলিশ তদন্ত শুরু করেনি। ফলে কেন তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়া হবে না।
২০১৭, ২০ জানুয়ারি
মামলার শুনানি শেষ
২০১৭, ১৭ মার্চ
নারদ তদন্ত সিবিআই-কে হস্তান্তরের নির্দেশ