ভারতে শুরু হওয়া টিকাদান কর্মসূচিতে দুইটি ভ্যাকসিন ব্যবহার করা হচ্ছে। এর একটি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি কোভিশিল্ড, অপরটি ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন। কোভিশিল্ড উৎপাদন করছে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট। এই ভ্যাকসিনটি নিয়ে খুব একটা বিতর্ক না থাকলেও চূড়ান্ত ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শেষ হওয়ার আগেই কোভ্যাক্সিনের অনুমোদন বিতর্ক চলছে।প্রতিবেশী দেশগুলোর তাৎক্ষণিক চাহিদা পূরণে ভ্যাকসিনের প্রথম চালান বিনামূল্যে বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। এর মধ্যে কোভ্যাক্সিন পাঠানো হবে মঙ্গোলিয়া, ওমান, মায়ানমার, ফিলিপিন, বাহরাইন, মালদ্বীপ ও মরিশাসে। আর কোভিশিল্ড পাঠানো হবে ভুটান, আফগানিস্তান, নেপাল, বাংলাদেশ এবং সিশেলস-এ।রফতানির পর ভারতে ব্যবহারের জন্য কত ভ্যাকসিন প্রাপ্য তা নিয়ে বৈঠকও করেছেন দেশের কর্মকর্তারা। এক কর্মকর্তা জানান, ভারতে বর্তমানে পাঁচ কোটি ডোজ টিকা মজুত রয়েছে। এর মধ্যে আড়াই কোটি ডোজ রফতানি করা যাবে।প্রসঙ্গত, দেশবাসীকে করোনার হাত থেকে বাঁচাতে ১৬ তারিখ থেকে মাস ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভ শুরু হয়েছে দেশে। এর একদম প্রথম পর্যায়ে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, নার্স, পুলিশ-সহ দেশের পরিষেবার প্রথম সারিতে থাকা মানুষজনকে ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু বেশ কিছু রিপোর্ট বলছে, ভ্যাকসিনের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া থাকতে পারে। আর তাই ভ্যাকসিন নেওয়ার আগে সহকর্মীদের পরামর্শ নিতে শুরু করেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। অনেকেই Google-এ এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া সম্পর্কেও জেনে নিচ্ছেন বলে খবর মিলছে।India is deeply honoured to be a long-trusted partner in meeting the healthcare needs of the global community. Supplies of Covid vaccines to several countries will commence tomorrow, and more will follow in the days ahead. #VaccineMaitri https://t.co/9Czfkuk8h7
— Narendra Modi (@narendramodi) January 19, 2021