হোম /খবর /দেশ /
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করোনা সংক্রমণের হার ৯ শতাংশ কমেছে

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করোনা সংক্রমণের হার ৯ শতাংশ কমেছে

জেসিআই ইনসাইট নামক জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে যে এই ব্লাড টেস্ট শরীরে মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ (Mitochondrial DNA)-র পরিমাণ বোঝার চেষ্টা করবে। এই জাতীয় ডিএনএ কণা এক বিশেষ ধরনের জিন, যা কোষের এনার্জি হিসেবে সঞ্চিত থাকে। যখন এই মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ কোষ থেকে বের হয়ে রক্তপ্রবাহে ছড়িয়ে পড়ে, এর অর্থ হল শরীরের কোষগুলির মৃত্যু হচ্ছে। এর থেকেই রোগীর শারীরিক অবস্থা কী রকম, তার একটা স্পষ্ট ধারণা তৈরি হবে।

জেসিআই ইনসাইট নামক জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে যে এই ব্লাড টেস্ট শরীরে মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ (Mitochondrial DNA)-র পরিমাণ বোঝার চেষ্টা করবে। এই জাতীয় ডিএনএ কণা এক বিশেষ ধরনের জিন, যা কোষের এনার্জি হিসেবে সঞ্চিত থাকে। যখন এই মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ কোষ থেকে বের হয়ে রক্তপ্রবাহে ছড়িয়ে পড়ে, এর অর্থ হল শরীরের কোষগুলির মৃত্যু হচ্ছে। এর থেকেই রোগীর শারীরিক অবস্থা কী রকম, তার একটা স্পষ্ট ধারণা তৈরি হবে।

নতুন বছরে করোনা মোকাবিলায় একের পর এক ভাল খবর আসছে ভারতের৷ জোড়া কোভিড টিকার ছাড় মিলেছিল আগেই৷ এবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়ে দিল নতুন করে করোনা সংক্রমণের সংখ্যা শেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করোনা সংক্রমণের হার ৯ শতাংশ কম৷

আরও পড়ুন...
  • Last Updated :
  • Share this:

#নয়াদিল্লি: নতুন বছরে করোনা মোকাবিলায় একের পর এক ভাল খবর আসছে ভারতের৷ জোড়া কোভিড টিকার ছাড় মিলেছিল আগেই৷ এবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়ে দিল নতুন করে করোনা সংক্রমণের সংখ্যা শেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করোনা সংক্রমণের হার ৯ শতাংশ কম৷

দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৬,৫০8 জন৷ গত রবিবারও এই সংখ্যা ছিল ১৮,১৭৭। একদিনে করোনা কেড়ে নিয়েছে ২১৪ জনের প্রাণ, মোট মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ৪৯ হাজার ৬৪৯। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ১৯ হাজার ৫৫৭ জন। এখন মোট সুস্থতার সংখ্যা সাড়ে ৯৯ লক্ষের কাছাকাছি।

গতকাল করোনার দুই টিকা-কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিনকে সরকারি ভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া (ডিসিজিআই) ভিজি সোমানি৷ তিনি জানিয়েছেন যে, শর্তসাপেক্ষে এবং জরুরি ভিত্তিতেই এই দুই করোনা টিকা সারা দেশে দেওয়া হবে। ডিসিজিআই দেশবাসীকে আশ্বস্ত করেছেন যে, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনকা ও সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার তৈরি কোভিশিল্ডের পাশাপাশি ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিন ব্যবহার করা একশ শতাংশ নিরাপদ৷

এইএমসের ডিরেক্টর ডাক্তার রণদীপ গুলেরিয়া বলছেন আপাতত কোভ্যাকসিনকে ব্যাক-আপ হিসেবেই থাকছে৷ শুরুতে ব্যবহার হবে কোভিশিল্ড৷ তিনি বলেছেন, "কোভ্যাকসিনকে আপাতত ব্যাক-আপ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে৷ আচমকা করোনার সংক্রমণ বাড়লে জরুরি ভিত্তিতে আমরা টিকাকরণ করতে পারব৷ তখন কোভ্যাকসিন ব্যবহার করা যেতে পারে৷ যতক্ষণ না আমরা সিরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ডকে সুনিশ্চিত ভাবে ফলপ্রদ বলতে পারছি, ততক্ষণ কোভ্যাকসিন ব্যাক-আপেই থাক৷"

Published by:Subhapam Saha
First published:

Tags: Corona Virus