#নয়াদিল্লি: সোমবার ফের করোনা সংক্রমণে রেকর্ড গড়ে নতুন করে আক্রান্ত ২৬ হাজার ২৯১ জন। চিকিৎসকদের দাবি, সতর্ক না হলে খুব শীঘ্রই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসবে এবং ফের দেশকে লকডাউনের পথে হাঁটতে হবে। গত ৮৫ দিনে দেশে একদিনে সবচেয়ে বেশি করোনা সংক্রমণ হয়েছে রবিবার। সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী এই তথ্য পাওয়া গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১,১৩,৮৫,৩৩৯ জন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের খবর অনুযায়ী, দেশে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১,৫৮,৭২৫ জনের। গত একদিনে নতুন করে মৃত্যু হয়েছে ১১৮ জনের। গত পাঁচদিন ধরে প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। সুস্থতার হার কমেছে ৯৬.৬৮ শতাংশে। সেক্ষেত্রে আক্রান্তের হার বেড়েছে ১.৯৩ শতাংশ। গত ডিসেম্বর থেকে হিসেব করলে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা একদিনে হয়েছে ২৬,২২৪ জন।
গত ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে এই তিন মাসে সর্বোচ্চ পরিমাণে করোনার সংক্রমণ হয়েছে। মহারাষ্ট্র, কেরালা, কর্নাটক এবং গুজরাটে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে করোনার সংক্রমণ হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাঁচ রাজ্যের মধ্যে মহারাষ্ট্রের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। এক বছরের হিসেবেও মহারাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি করোনা রোগী ধরা পড়েছেন। শনিবারেই শুধু মহারাষ্ট্রে ১৫ হাজার করোনা রোগী ধরা পড়েছেন।
গত ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে এই তিন মাসে সর্বোচ্চ পরিমাণে করোনার সংক্রমণ হয়েছে। মহারাষ্ট্র, কেরালা, কর্নাটক এবং গুজরাটে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে করোনার সংক্রমণ হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাঁচ রাজ্যের মধ্যে মহারাষ্ট্রের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। এক বছরের হিসেবেও মহারাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি করোনা রোগী ধরা পড়েছেন। শনিবারেই শুধু মহারাষ্ট্রে ১৫ হাজার করোনা রোগী ধরা পড়েছেন। দেশজুড়ে ইতিমধ্যেই দ্বিতীয় দফার করোনার টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। মার্চ মাস থেকে টিকা দেওয়া হচ্ছে ৬০ বছরের উপরের বয়স এবং ৪৫ বছরের উপরের কোমর্বিডিটি রয়েছে এমন নাগরিকদের।