#নয়াদিল্লি: কোভিড অতিমারীতে সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত বিমান এবং পর্যটন শিল্প। প্রায় ১০কোটি মানুষ চাকরি খুইয়েছেন। ১০ থেকে ২০ শতাংশ সংস্থা লকডাউনের জেরে বন্ধই হয়ে গিয়েছে। আরও ২০ শতাংশ সংস্থা আপাতত বন্ধ। পরিস্থিতি না ফিরলে ওই সব সংস্থার খোলার আশাও নেই।
এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় বাজেট নিয়ে কোমর বাঁধছেন পর্যটন এবং বিমান শিল্পে যুক্ত মালিকেরা। ট্রাভেল এজেন্ট ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান অনিল পাঞ্জাবি এবং ইন্ডিয়ান অ্যাশোসিয়েসনের চেয়ারম্যানেরা বলছেন, "কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে জিএসটি কমানোর আশা রয়েছে। তার সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত সংস্থাগুলিকে ঋণমকুব এবং আর্থিক সাহায্য করলে শিল্পটা বাঁচবে।"
শুধু কি সংস্থা, বন্ধ হয়ে যাওয়া সংস্থার কর্মীদের অবস্থাও কোভিড পরিস্থিতির পরে শোচনীয় অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই চাকরি খুইয়ে এখন কাজহীন হয়ে পড়েছেন। সংসার চালাতে তাঁদের বিভিন্ন ছোটখাটো চাকরি অথবা ধার-দেনা করতে হচ্ছে। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় বাজেটে তাঁরাও ঋণমকুব থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাহায্য চাইছেন।
তবে ঋণ মকুব বা জিএসটি কমালেই যে সমস্যার সমাধান হবে না, তা-ও বুঝতে পারছেন ওই দুই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিক থেকে মালিক সবাই-ই।. অনেকেই চাকরি খুইয়ে এখন কাজহীন হয়ে পড়েছেন। সংসার চালাতে তাঁদের বিভিন্ন ছোটখাটো চাকরি অথবা ধার-দেনা করতে হচ্ছে। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় বাজেটে তাঁরাও ঋণমকুব থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাহায্য চাইছেন। অনেকেই চাকরি খুইয়ে এখন কাজহীন হয়ে পড়েছেন। সংসার চালাতে তাঁদের বিভিন্ন ছোটখাটো চাকরি অথবা ধার-দেনা করতে হচ্ছে। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় বাজেটে তাঁরাও ঋণমকুব থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাহায্য চাইছেন।
এ জন্য স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়া এবং শিল্পে আবার জোয়ার আসার অপেক্ষায় সব পক্ষ। শিল্পে জোয়ার আনার লক্ষ্যে যাতে আসন্ন বাজেট সদর্থক ভূমিকা নেয়, সে দিকেও তাকিয়ে আছেন বিমান এবং পর্যটন শিল্পে যুক্তেরা।.