বিতর্কের মুখে পিছু হঠল কেন্দ্র। জাতীয় শিক্ষানীতির খসড়ায় বদল। নয়া খসড়ায় হিন্দি বাধ্যতামূলক হচ্ছে না। ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে পড়া যাবে। ষষ্ঠ বা সপ্তম শ্রেণিতে ভাষা বাছাই করা যাবে। ট্যুইট বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের। খসড়া শিক্ষানীতিতে হিন্দি বাধ্যতামূলক করার প্রতিবাদে তামিলনাড়ু সহ দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে প্রবল বিক্ষোভের মুখে পড়ে কেন্দ্র। তারপরই রাতারাতি এই সিদ্ধান্ত বদল।
বিভিন্ন মহলের ক্ষোভ ও সমালোচনার চাপে পড়ে হিন্দিকে আবশ্যিক নয়, নমনীয় শব্দটি যোগ করা হল ৷ সংশোধিত নয়া খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘ছাত্রছাত্রীরা যেকোনও ভাষা বেছে নিতে পারবে ৷ পছন্দমতো একটি বা তাঁর বেশি ভাষা তারা চাইলে বদলে নিতে পারে ৷’Representational Image
তবে তিন ভাষার মধ্যে কোথাও হিন্দির কথা উল্লেখ করা হয়নি৷Photo: Collected
এর আগে কেন্দ্রের শিক্ষা নীতি নিয়ে বিজ্ঞানী কে কস্তুরীরঙ্গনের নেতৃত্বে প্যানেল একটি খসড়া প্রস্তাব জমা দেয়৷ সেই প্রস্তাবে বলা হয়, স্কুলে তিনটি ভাষা আবশ্যিক করা হোক৷ ইংরেজি, সংশ্লিষ্ট রাজ্যের আঞ্চলিক ভাষার পাশাপাশি হিন্দিও আবশ্যিক হবে ৷Photo Collected
এই খসড়ার কথা প্রকাশ্যে আসতেই দেশ জুড়ে এর বিরোধিতা শুরু হয় ৷ বিশেষত, দক্ষিণী রাজ্যগুলিতে শুরু হয় তীব্র প্রতিবাদ ৷
ডিএমকে সুপ্রিমো এম কে স্ট্যালিন জানিয়ে দেয়, তামিলনাড়ুর স্কুলে হিন্দি ভাষা চাপালে আগুন জ্বলবে৷(ফাইল ছবি)