Buri Maa: অবশেষে রাজপথে কৃষ্ণনগরের 'রানি', কেজি কেজি গয়না পরেই রাজবেশে 'বুড়িমা', বিসর্জনের আগে কোথায় খোলা হয় এই ভরি ভরি সোনা?
- Published by:Riya Das
- news18 bangla
- Reported by:Mainak Debnath
Last Updated:
Buri Maa: দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে অবশেষে শনিবার বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ ছোটমা বেরিয়ে যাওয়ার পর নিজের পুজো মণ্ডপ থেকে বেরিয়ে কৃষ্ণনগরের রাজপথে এসে রাজবাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন কৃষ্ণনগরের ঐতিহ্য চাষাপাড়া বারোয়ারির বুড়িমা।
advertisement
1/8

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে অবশেষে শনিবার বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ ছোটমা বেরিয়ে যাওয়ার পর নিজের পুজো মণ্ডপ থেকে বেরিয়ে কৃষ্ণনগরের রাজপথে এসে রাজবাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন কৃষ্ণনগরের ঐতিহ্য চাষাপাড়া বারোয়ারির বুড়িমা।ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
advertisement
2/8
গোটা কৃষ্ণনগরবাসী এই সময়টার জন্যই অপেক্ষা করে থাকে সারাবছর। কখন তাদের রানি কৃষ্ণনগরের রাজপথে এসে ভক্তদের দর্শন দেবেন। আর সেই চিত্রই ক্যামেরাবন্দি করতে হাজার হাজার ভক্তরা এসে উপস্থিত হয়েছে দূর দূরান্ত থেকে।
advertisement
3/8
কৃষ্ণনগরের রাজপথ দিয়ে কদমতলা ঘাটের উদ্দেশ্যে কাঁঠালপোতা বারোয়ারির ছোট মা রওনা হয়ে গেলেই বুড়িমার অপেক্ষায় লক্ষাধিক ভক্তদের জনসমুদ্র। গোটা রাস্তা জুড়ে শুধুমাত্র দেখা যায় মানুষের মাথা।
advertisement
4/8
তবে ভক্তি-শ্রদ্ধা ও আনন্দের পাশাপাশি বেশ খানিকটা অভিযোগের সুরও দেখা গেল কৃষ্ণনগর এবং দূর-দূরান্ত থেকে আগত ভক্তদের মধ্যে। গোটা জগদ্ধাত্রী পুজোর আনন্দের মধ্যেও এই এক নতুন ধারাবাহিকতা নিয়ে বিরক্ত সকলেই।
advertisement
5/8
অনেকেরই অভিযোগ, বেশ কয়েক বছর ধরেই কৃষ্ণনগরের প্রথম দিনের শোভাযাত্রা বিলম্বিত হয়ে যাচ্ছে প্রায় বেশ কয়েক ঘণ্টা। আর সেই কারণেই আগে যেই বুড়িমা রাতের দিকে বেরতেন বাধ্য হয়ে তাকে বার করতে হয় পরের দিন সূর্যের আলো ওঠার পর।
advertisement
6/8
আর এর প্রধান কারণ ঘট বিসর্জন দেরিতে শুরু হওয়া এবং শেষ হওয়ার কারণেই বলে মনে করছেন অনেকে। পুজোর ঘট বিসর্জন হওয়ার পরেই মাকে বরণ করা হয় এবং সিঁদুর খেলা হয় তারপরে প্রতিমা পাটা থেকে নামিয়ে বাসের মাচায় বেঁধে তা কাঁধে করে নিয়ে আসতে সময় লেগে যাচ্ছে বেশ কয়েক ঘণ্টা।
advertisement
7/8
যেহেতু প্রথম দিনের শোভাযাত্রায় প্রায় সমস্ত বারোয়ারির প্রতিভা নিরঞ্জন ঘাটে চলে যাওয়ার পরেই বুড়িমা বের হন রাজপথে, সেই কারণে বুড়িমাকে দেখার জন্য সন্ধ্যেবেলা থেকে সারারাত এমনকি পরের দিন সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করে রোদ জল বৃষ্টি উপেক্ষা করে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় সাধারণ মানুষকে। আর তাতেই কিছুটা হলেও আনন্দের মাঝেই বিরক্তি প্রকাশ করেছেন অনেকেই।
advertisement
8/8
পুজো শেষে নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী বেহারারা দেবীকে কাঁধে তুলে নিয়ে যান কৃষ্ণনগরের কদমতলা ঘাটে। যেখানে বিসর্জনের আগে খুলে নেওয়া হয় সেই কেজি কেজি সোনার গয়না। এরপর কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে গয়নাগুলি সংরক্ষণ করা হয় পরের বছরের পুজোর জন্য।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Buri Maa: অবশেষে রাজপথে কৃষ্ণনগরের 'রানি', কেজি কেজি গয়না পরেই রাজবেশে 'বুড়িমা', বিসর্জনের আগে কোথায় খোলা হয় এই ভরি ভরি সোনা?