Sontu: 'Sontu'-র অকাল মৃত্যু...! আপনার পোষ্যও একই রোগে আক্রান্ত নয় তো? কীভাবে বুঝবেন? কী তার প্রতিকার? জানাচ্ছেন চিকিৎসক
- Published by:Shubhagata Dey
- hyperlocal
- Reported by:Mainak Debnath
Last Updated:
Sontu Death: সোমবার গভীর রাতে মৃত্যু হয়েছে ভারত-বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় সারমেয় সন্তুর। ভারত বাংলাদেশ দু-দিকেই তার লক্ষ লক্ষ ফলোয়ার রয়েছে।
advertisement
1/12

*৩ মার্চ মৃত্যু হয়েছে ভারত-বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় সারমেয় সন্তুর। ভারত বাংলাদেশ দু'দেশেই তার ফ্যান লক্ষ লক্ষ। সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্ট অনুযায়ী, বেশ কিছুদিন ধরে শারীরিক সমস্যায় ভুগছিল সন্তু। সম্ভবত টিক ফিভারে আক্রান্ত হয়েছিল সন্তু। সেখান থেকেই শারীরিক অবনতি, তারপর মৃত্যু। গত ১৫ দিন ধরে ভুগছিল সে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/12
*কী এই টিক ফিভার? কীভাবে সংক্রামিত হয়? কী কী লক্ষণ দেখা যায় এই রোগের? এই রোগ থেকে বাঁচার উপায়ই বা কী! নদিয়া জেলা প্রাণিসম্পদ বিকাশের আধিকারিক দেবাশিস জানা জানান, বিভিন্ন গৃহপালিত পশুর গায়ে এই রোগ বাসা বাঁধে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/12
*পশুর কানে কিংবা কানের চারপাশে দেখা যায় এক ধরনের ছোট ছোট টিক বা পোকা। যারা ওই গৃহপালিত পশুর থেকে সারারাত ধরে রক্ত খেয়ে ঝরে পড়ে যায় এবং লুকিয়ে থাকে ঘরের বিভিন্ন ফাটলে অথবা কোনায়। এরপর পুনরায় সেখানে তারা বংশবিস্তার করে ফের পশুকে আক্রমণ করতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/12
*এই টিক যখন অন্য কোনও ভাইরাসে আক্রান্ত পশুর রক্ত খেয়ে পুনরায় সেই টিক আপনার বাড়ির গৃহপালিত পশুর গায়ে বসছে তখন সেই টিকের দ্বারা ছড়াতে পারে আপনার পোষ্যর গায়ের এই ভাইরাস। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/12
*টিক-বাহিত রোগের মধ্যে রয়েছে এহরলিচিওসিস, অ্যানাপ্লাজমোসিস, রকি মাউন্টেন স্পটেড ফিভার, লাইম ডিজিজ, বেবেসিওসিস এবং হেপাটোজুনোসিস ইত্যাদি। এই রোগগুলি সংক্রামিত টিক কুকুরকে কামড়ালে সংক্রামিত হয় আপনার পোষ্য। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/12
*মরসুম বদলের সময় বলে নয়, সারা বছরই জ্বর, সর্দি বা কাশি হতে পারে পোষা কুকুরের। তবে সম্প্রতি পোকায় কাটা জ্বর নিয়ে চিন্তা বেড়েছে। যে কোনও প্রজাতির কুকুরই হোক না কেন, এই পোকায় কাটা জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। এমনকি, অনেক দামি প্রজাতির কুকুরের শরীরেও পোকার সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/12
*ওষুধ দিয়েও এমন রোগ সারানো সম্ভব হচ্ছে না অনেক সময়েই। উপরন্তু, পরজীবীর সংক্রমণে লিভার, কিডনির ক্ষতি হচ্ছে পোষ্যের। প্রাণসংশয়ের ঝুঁকিও বাড়ছে। তাই সতর্ক হতেই হবে পোষ্যের অভিভাবকদের। কী ভাবে পোকার সংক্রমণ থেকে পোষ্যকে বাঁচাবেন, সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ রইল। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/12
*তবে এই ভাইরাসগুলির সেভাবে এখনও পর্যন্ত টিকা বের হয়নি। তবে এই রোগ থেকে প্রতিকার পেতে নিজের পোষ্যকে বাঁচাতে কোনওভাবেই পোষ্যর গায়ে টিকের বাসা বাঁধতে দেওয়া যাবে না। তার জন্য পশু চিকিৎসালয়ে পাওয়া যায় একাধিক শ্যাম্পু এবং ওষুধ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/12
*আপনার পোষ্যকে রাখতে হবে টিকমুক্ত। তবেই টিক থেকে বাঁচা সম্ভব, যার ফলে টিক বাহিত কোনও ভাইরাস বাসা বাঁধতে পারবে না আপনার পোষ্যর গায়ে। তবে এখনও পর্যন্ত টিক বাহিত এই রোগগুলি পশুদের থেকে মানুষের আক্রমণের সম্ভাবনা কম রয়েছে বলেই জানা যাচ্ছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
10/12
*টিক পোকার হানায় মারাত্মক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছে পোষ্য কুকুরেরা। টিক জ্বর বা পোকায় কাটা জ্বর নিয়ে অনেক পোষ্যই যাচ্ছে চিকিৎসকের কাছে। ছোট ছোট পোকা বাসা বাঁধছে পোষ্যের শরীরে। এদের বলা হয় এক্টোপ্যারাসাইট। এই সব পরজীবীরা কুকুর বা বিড়ালের শরীরে বাসা বাঁধে ও সেখানেই বংশবিস্তার করে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
11/12
*কী ভাবে ছড়াচ্ছে রোগ? রাস্তার কুকুরদের গায়েও এমন পোকা বসবাস করে। তার থেকেও বাড়ির পোষ্যদের শরীরে আসতে পারে। রাস্তায় নিয়ে গেলে অথবা পোষ্যদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখান থেকেও পোকা ছড়াতে পারে শরীরে। তাই এমন ভাবে পোষ্যকে আগলে রাখতে হবে, যাতে কোনও ভাবেই পরজীবীর সংক্রমণ না হয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
12/12
*প্রতিরোধের উপায় কী? পোষ্যের জন্য পাউডার বা স্প্রে পাওয়া যায়। সেগুলি ব্যবহার করলে, পোকার সংক্রমণ হবে না। যখনই পোষ্যকে বাইরে নিয়ে যাবেন, তখন সেই পাউডার বা স্প্রে ব্যবহার করতে পারলে ভাল। বিভিন্ন রকম ‘টিক কলার’ পাওয়া যায় বাজারে। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো সেগুলি গলায় পরিয়ে দিলে গায়ে পোকা আসবে না। সংগৃহীত ছবি।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Sontu: 'Sontu'-র অকাল মৃত্যু...! আপনার পোষ্যও একই রোগে আক্রান্ত নয় তো? কীভাবে বুঝবেন? কী তার প্রতিকার? জানাচ্ছেন চিকিৎসক