পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে বড় মেয়ে বাড়ির দাদু, দিদাদের কাছে রেখেই এক আত্মীয়ের বাড়ি গিয়েছিলেন ইশিকা খাতুনের মা। বেলা বাড়তেই বান্ধবীদের সঙ্গে নদীতে স্নান করতে যায় সে। কিন্তু স্নান করতে গিয়ে মুহূর্তেই তলিয়ে যায় ওই ছাত্রী। স্থানীয় বাসিন্দারা দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চালান। যদিও কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও বাঁচানো যায়নি তাকে। তড়িঘড়ি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক ইশিকা খাতুনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে। স্কুল ছাত্রীর আকস্মিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে আসে এলাকাজুড়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: থানা তো নয়, যেন আস্ত…! পুলিশ সুপার দেখতে এসেই রীতিমত ‘থ’
গত ২৪ ঘন্টায় মুর্শিদাবাদের দুই পৃথক জায়গায় নদীতে স্নান করতে মর্মান্তিক দুই শিশু কন্যার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ জেলাবাসী। বুধবার মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘী ব্লকের কাবিলপুর অঞ্চলের তেঘরিপাড়া এলাকায় বুধবার সকাল ১১ টা নাগাদ ভাগীরথী নদীতে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল ১০ বছরের একটি শিশু কন্যা। নাম শিল্পী খাতুন। বয়স ১০ বছর। সাগরদিঘী ব্লকের কাবিলপুর অঞ্চলের কলোনি এলাকা থেকে দিদার বাড়ি ওই অঞ্চলের তেঘরীপাড়া এলাকায় বেড়াতে এসেছিল ওই শিশু কন্যা সহ তার পরিবার। যদিও তার দেহ এখনও উদ্ধার হয়নি বলে জানা গিয়েছে।
কৌশিক অধিকারী






