TRENDING:

Maa Kali: মায়ের কাঁধে ভ্যানিটি ব্যাগ, ভিতরে ৫জি স্মার্টফোন! বীরহাটা কালীবাড়িতে অনন্য নজির

Last Updated:

Maa Kali: স্মার্ট ওয়াচ ব্যবহার করেন বর্ধমানের বীরহাটার বড় মা কালী। ব্যবহার করেন অ্যান্ড্রয়েড ফোনও। বছর বছর সেট বদলান। আগে ব্যবহার করতেন রিয়েল মি, এখন স্যামসুং ওয়ান প্লাস। মোবাইল সেটে রয়েছে ফাইভ জির মাইক্রো সিম।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বর্ধমান: স্মার্ট ওয়াচ ব্যবহার করেন বর্ধমানের বীরহাটার বড় মা কালী। ব্যবহার করেন অ্যান্ড্রয়েড ফোনও। বছর বছর সেট বদলান। আগে ব্যবহার করতেন রিয়েল মি, এখন স্যামসুং ওয়ান প্লাস। মোবাইল সেটে রয়েছে ফাইভ জির মাইক্রো সিম। প্রি পেড। মাসে মাসে রিচার্জ করা হয়। প্রতিদিন নিয়ম করে মোবাইলে চার্জ দেওয়া হয়। চার্জ দেওয়া হয় মায়ের হাতের কবজিতে বাঁধা স্মার্ট ওয়াচেও। মায়ের কাঁধে ঝোলানো ভ্যানিটি ব্যাগে থাকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল সেটটি।
বর্ধমানের বীরহাটার বড় মা কালী
বর্ধমানের বীরহাটার বড় মা কালী
advertisement

সব সময় মন্দিরে যাওয়ার সময় হয় না। কাজের প্রয়োজনে বাইরে যেতে হয়। সেই সময় মায়ের সঙ্গে কথা বলার জন্যই এই ফোন দিয়েছেন এক ভক্ত। তার আগে রিয়েল মি সেট দিয়েছিলেন অন্য এক ভক্ত। সত্যিই কী মা ফোনে কথা বলেন? কখন? অনেক রাতে? মন্দির বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর?

আরও পড়ুনঃ কলকাতা বিমানবন্দরে ইন্ডিগোর ৭৬ ফ্লাইট বাতিল, ভোগান্তির শিকার হাজারও যাত্রী

advertisement

মন্দিরের প্রধান পুরোহিত দেবাশিস মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘পুজোর সময় এক ভক্ত মাকে মোবাইল সেটটি দিয়েছেন। সিমও দিয়েছেন ভক্তরাই। রিচার্জও করেন তাঁরা। আমি ফোন ধরি না। শুধু চার্জ না থাকায় ফোনটি যাতে বন্ধ না হয়ে যায় সেই খেয়াল রাখি।’

অবিভক্ত বর্ধমান জেলার প্রাচীন মন্দিরগুলো মধ্যে অন্যতম হল বীরহাটা কালীবাড়ি৷ যদিও এই মন্দির কবে প্রতিষ্ঠা হয় তা জানা যায়নি। বহু প্রাচীন কাল থেকেই পুজো হয়ে আসছে। জনশ্রুতি রয়েছে, দেবী ডাকাতকালী হিসেবেও পরিচিত ছিলেন৷ জিটি রোড পাকা করার সময় বাঁকা নদীর তীরবর্তী এলাকার জঙ্গল পরিষ্কার করে মাটি কাটার কাজ চলছিল, সেই সময় কালী মায়ের বেদী উদ্ধার হয়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ছাত্রছাত্রী থেকে অধ্যাপক, সবার চোখেই অশ্রু, বিদায় নিচ্ছেন প্রিয় শুভ্রাংশু স্যার
আরও দেখুন

অনেকের মতে, যখন জিটি রোডে পিচের আস্তরণ পড়ছিল সেই সময় বাঁকা নদীর তীরবর্তী এই অঞ্চল ছিল জঙ্গলে ঘেরা। মজুরেরা মাটি কাটতে কাটতে দেবীর বেদী দেখতে পান। শোনা যায়, ম্যালেরিয়া বা মহামারীর প্রাদুর্ভাব হলে মুক্তিলাভের জন্য রক্ষাকালী পুজো করা হত। উনবিংশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে বাঁশ খড় তালপাতার ছাউনি ঘেরা বেদীটিকে পুনর্নিমান করা হয়। ঘন জঙ্গল পরিষ্কার করা হয়। এই সময় দেবীর পূজার কাজে নিযুক্ত ছিলেন দক্ষিণ দামোদর অঞ্চলের ঘোষাল পরিবার। কালক্রমে বাঁশ খড় আর তালপাতার ছাউনি পাকা ঘরে পরিবর্তিত হয়। নিত্য পুজো আরতি হয় মায়ের মন্দিরে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Maa Kali: মায়ের কাঁধে ভ্যানিটি ব্যাগ, ভিতরে ৫জি স্মার্টফোন! বীরহাটা কালীবাড়িতে অনন্য নজির
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল