বহুদিন ধরেই রাস্তা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা চলছিল। স্থানীয় প্রশাসনের তরফে মাইকিংয়ের মাধ্যমেও বারংবার সতর্কতা জারি করা হয়। অধিকাংশ দোকানদার নিজের দোকান আগেই সরিয়ে নিয়েছেন,এখনও কিছু দোকান খালি করা হয়নি। সবজি ব্যবসায়ী অশোক চৌধুরীর বক্তব্য,”রাস্তা চওড়া করায় আমাদের কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু আমাদের জীবিকার বিকল্প কোথায়? কর্মসংস্থানের সুযোগ দিন, যেখানে বলবেন সেখানে যেতে রাজি আছি। দিনে যদি ৬০০ টাকা রোজগার করতে পারি, সংসার চলবে।”
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
আরও পড়ুন: ইসরোতে ডাক পেল মুর্শিদাবাদের কিশোর! ‘খুদে বিজ্ঞানী’ এই বছরেই দিল CBSE-তে মাধ্যমিক
হাতিনগর পঞ্চায়েতের বর্তমান সদস্য সুদীপ দাস এবং প্রাক্তন সদস্য বরুণ মণ্ডল জানান,“এই প্রকল্পের বিষয়ে বহুবার জানানো হয়েছে। বারবার বলা সত্ত্বেও কিছু দোকান এখনও অপসারিত হয়নি। বাধ্য হয়েই প্রশাসন আজ কঠোর হয়েছে। তবে সরকার যেন গরিব ব্যবসায়ীদের বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে।” এই রাস্তা চওড়া হওয়ায় যানজট কমবে এবং দুর্ঘটনার সম্ভাবনা অনেকটাই হ্রাস পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
কৌশিক অধিকারী





