মোকার আগাম সতর্কতা হিসেবে শনিবার সকাল থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের উপকূল থানাগুলোতে মাইকে প্রচার শুরু হয়েছে। সকাল থেকে কুলতলি থানার কৈখালী, মাতলা নদীতে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর তরফে মক ড্রিল হয়েছে। নদী উপকূল এলাকার গ্রামের বাসিন্দাদের সাবধান করা হচ্ছে। কুলতলি ব্লক প্রশাসনের তরফে ইতিমধ্যে শুকনো খাবার, ত্রিপল মজুত করা হয়েছে বলে খবর। সুন্দরবনের প্রতিটি এলাকায় বিশেষ নজরদারি করছে প্রশাসন।
advertisement
ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার উপকূল তীরবর্তী এলাকাগুলিতে শুরু হয়েছে ঝড়ো হাওয়া দাপট। ব্লক প্রশাসন ও জাতীয় বিপর্যয় বাহিনীর পক্ষ থেকে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার উপকূল তীরবর্তী এলাকাগুলিতে চলছে মাইকিং। উপকূল তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের জন্য খোলা হয়েছে ফ্লাট সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম। মজুত রাখা হয়েছে শুকনো খাবারের।জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর এক কর্মী দিলীপ কীর্তনীয়া বলেন, ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার আগে আমরা উপকূল তীরবর্তী এলাকাগুলিতে মাইকিং এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে সচেতন করছি।
আরও পড়ুন: টানটান উত্তেজনায় দৃষ্টিহীনদের ফুটবল খেলা! ভিডিও নিমেষেই ভাইরাল
যদিও ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব খুব একটা পড়বে না বাংলাতে কিন্তু আমাদের প্রস্তুতি প্রায় সেরে ফেলা হয়েছে, রাখা হয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্রাংশ। এলাকার সাধারণ মানুষদের সতর্ককরণ করার কাজ আমরা ইতিমধ্যেই শুরু করে দিয়েছি। মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হচ্ছে।
সুমন সাহা





