শহরতলির ‘বালিকা বিদ্যালয়গুলির’ সে দিন আলাদা মহিমা! কারণ শুধুমাত্র এই দিনেই আমন্ত্রণ পেয়ে প্রতিমা দেখার আড়ালে জীবন্ত সরস্বতীদের চাক্ষুষ করার ছাড়পত্র পেয়ে যায় আশপাশের স্কুলের কিশোরেরা।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
এবছর বাজার ছেয়েছে কচিকাচাদের শাড়িতে। বিধান মার্কেটে গেলেই দোকানে দোকানে দেখা মিলছে কচিকাচাদের বিভিন্ন ধরনের শাড়ি। বিভিন্ন রকমারি শাড়ির কেনাকাটা করতে বাচ্চা মেয়েদের নিয়ে হাজির তাদের বাবা মা। বাচ্চাদের কথা মাথায় রেখে বিধান মার্কেটে রকমারি শাড়ির পসরা সাজিয়েছেন ব্যবসায়ীরা । সরস্বতী পুজো মানেই বাঙালির মনে আনন্দের উৎসব আর পোশাক মানেই শাড়ি। তবে বড়রা তো শাড়ি পড়বে তারা পাশাপাশি বাচ্চাদের কথা মাথায় রেখে বিধান মার্কেটের ম্যানিকুইনে এখন শুধুই কচিকাঁচাদের শাড়ি।
advertisement
আর তা কিনতেই দোকানে বেশ ভিড় জমিয়েছেন সকল ক্রেতারা। বিধান মার্কেটের এক ব্যবসায়ী দীপক দে জানান, \” আমাদের কাছে প্রায় ৪০ ধরনের শাড়ি রয়েছে। বাচ্চাদের জন্য রেডিমেড শাড়ি যেমন রয়েছে। এমনি খোলা শাড়ি ও রয়েছে। প্রতি বছরের তুলনায় এ বছরের বিক্রি বেড়েছে । ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে সকলে আসছেন শাড়ি দেখছেন, কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।\” তিনি আশাবাদী এবারের বিক্রি আরও ভালো হবে। নিজের নাতনির জন্য শাড়ি কিনতে এসে শ্রদ্ধা ছেত্রী জানান,\” আমি নেপাল থেকে আমার নাতনির জন্য পুজো উপলক্ষে শাড়ি কিনতে এসেছি। এই দোকানে খুবই সুন্দর সুন্দর শাড়ি রয়েছে নাতনির জন্য তাই দুটো শাড়ি নিয়ে গেলাম।\”
অনির্বাণ রায়





