কাতারিয়া জঙ্গিদের যাতায়াতে সাহায্য করেছিল বলে অভিযোগ। তাকে গ্রেফতার করার পর আদালতে পেশ করা হয়। আদালত তাকে ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে। গত অগাস্টে ভূস্বর্গে ‘অপারেশন মহাদেব’ চালায় কাশ্মীর পুলিশ ও সেনার যৌথবাহিনী।
advertisement
সেই সময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছিল। ওই অস্ত্রের সূত্র ধরেই মহম্মদ ইউসুফ কাতারিয়াকে চিহ্নিত করে গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে, কাতারিয়া চুক্তিভিত্তিক চাকরিতে কাজ করত। পাশাপাশি স্থানীয় শিশুদের পড়াত তিনি। পহেলগাঁও হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগেই সন্ত্রাসবাদীদের সংস্পর্শে আসে এই যুবক। এরপরেই তাদের আন্দোলনে সাহায্য করা শুরু করে।
আরও পড়ুন: পুরো সিনেমা! বাথরুম যাবে বলে ফালাকাটা থানায় এ কী কাণ্ড মহিলা আসামীর? ঘাম ছুটছে পুলিশের
এই গ্রেফতারিকে নিরাপত্তা বাহিনীর অন্যতম বড় সাফল্য হিসেবে দেখা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার আগেই বলেছিল, পহেলগাঁও হামলায় যুক্ত প্রত্যেককে খুঁজে বের করাই তাঁদের প্রধান লক্ষ্য। ওই হামলার দায় স্বীকার করেছিল পাকিস্তান-ভিত্তিক লস্কর-ই-তইবার শাখা সংগঠন দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (TRF)।
